বাগবাসা ফাঁড়ির বিশাল সাফল্য, আটক ১০ লক্ষাধিক টাকা মুল্যের গাজা। ঘটনার বিবরণে জানা গেল উত্তর জেলার বাগাবাসা ফাঁড়ির ওসি শ্যামা প্রসাদ দাসের
কাছে গোপন সুত্রে একটি খবর আসে যে, জাতীয় সড়ক হয়ে মিনি ট্রাকে করে প্রচুর শুকনো গাজা পাচার হবে। এই খবর পাওয়া মাত্রই ওসি দলবল
নিয়ে বাগবাসা এলাকায় আসাম আগরতলা জাতীয় সড়কে উৎপেতে বসে থাকেন। রবিবার রাত প্রায় নয়টা নাগাদ সাদা রঙের একটি মিনি ট্রাক আসতে দেখে সন্দেহ হয় পুলিশের। গাড়িটিকে সিগনাল দিলে প্রথমে গাড়িটি পুলিশের সিগনাল না মেনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তবে তাতে ব্যার্থ হয়ে পরে গাড়ি চালক। গাড়ি থেকে
নেমে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে সে। তবে পুলিশ তাকে আটক করে। অবাক করার মতো বিষয় হলো, গাড়িটি খালি ছিল। তবে আটককৃত গাড়িটিতে একাধিক ত্রিপুরার এবং আসামের নম্বর প্লেট ছিল, তা দেখে পুলিশ সন্দেহ আরও ঘনীভূত হয়, পড়ে গাড়িটিকে ধর্মনগর থানা নিয়ে আসা হয়। তল্লাশি চালিয়ে গাড়ির বডির ভেতরে অভিনব গোপন চেম্বার কেটে আটাশ প্যাকেটে মোট একশো এক কেজি শুকনো গাঁজা উদ্ধার করে পুলিশ। আবার এমবিএনস।।।যার বাজার মূল্য আনুমানিক মুল্য দশ লক্ষ টাকা বলে জানা গেল।সাথে আটক করা হয় পলাশ মিয়াঁ নামের এক গাঁজা পাচারকারীকে। ধৃতের বাড়ি আগরতলার পশ্চিম থানাধীন রাজনগর এলাকায়।তার বিরুধ্যে পুলিশ একটি এনডিপিএস ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে।bite 58 sec থেকে 1.39 sec।। এদিকে সোমবার ধৃত গাঁজা পাচারকারীকে পুলিশি রিমান্ড চেয়ে ধর্মনগর জেলা আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গেল, উদ্ধারকৃত শুকনো গাঁজা গুলি আগরতলা থেকে অসমের বরাক উপত্যকার উদ্যেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। পন্যবাহী ডি আই গাড়িটি ত্রিপুরা ও অসমে অবাধ বিচরণের জন্য উভয় রাজ্যের একাধিক নম্বার প্লেইট ব্যবহার করছিল পাচারকারী।সেসকল অবৈধ্য নম্বার প্লেইট উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ।
বাগবাসা ফাঁড়ির বিশাল সাফল্য, আটক ১০ লক্ষাধিক টাকা মুল্যের গাজা।
Leave a comment