নির্দেশে ও রাজ্য সরকারের সুপারিশে আসামের স্থানে স্থানে সংরক্ষিত বনাঞ্চলে উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত রয়েছে।এতে সাফল্যও আসছে।এর থেকে পিছিয়ে নেই করিমগঞ্জ জেলা বন বিভাগও।ডিএফও বি. বসন্তনের কড়া মনোভাবে জেলার প্রতিটি ফরেষ্ট রেঞ্জ এলাকায় রুটিন মাফিক উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত রয়েছে।গত বারো নভেম্বর শুক্রবারের পর ফের এক সপ্তাহের মাথায় শুক্রবার বিভিন্ন রেঞ্জকর্তা সহ বিরাট পুলিশ ও প্রটেকশন বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে দোহালিয়া সংরক্ষিত বনাঞ্চলের পিংছড়া এলাকায় ফের উচ্ছেদ অভিযান চালায় জেলা বন বিভাগ।কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনিতে উক্ত উচ্ছেদ অভিযানে সোয়িং মেশিন লাগিয়ে বিশাল সংখ্যক রাবার ও সুপারি বাগান কেটে মাড়িয়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে সাংবাদিদের সাথে কথা বলতে গিয়ে বন আধিকারিক সুখদেব সাহা জানান যে শুক্রবারের অভিযানে প্রায় দু হাজার রাবার সহ সুপারি গাছ কেটে অনুমানিক পচিশ বিঘা তিন পরিমান সরকারি জমি বেদখল মুক্ত করা হয়েছে।এবং আগামী দিনও বন বিভাগের এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
বন আধিকারিকের কথায় যতদিন পর্যন্ত সংরক্ষিত বনাঞ্চলের পুরো সরকারি জমি বেদখল মুক্ত হবে না ততদিন পর্যন্ত তাদের রুটিন মাফিক উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে। আর আদালতের নির্দেশে ও রাজ্য সরকারের সুপারিশে বন বিভাগের এই অভিযানে স্বাভাবিকভাবেই খুশির জোয়ার বইছে পরিবেশ প্রেমী মহলে। ফের দোহালিয়ার পিংছড়ায় পঁচিশ বিঘা রাবার ও সুপারি বাগান কেটে গুড়িয়ে দিল করিমগঞ্জ জেলা বন বিভাগ।উচ্ছেদ অভিযানে সোয়িং মেশিন লাগিয়ে বিশাল সংখ্যক রাবার ও সুপারি বাগান কেটে মাড়িয়ে দেওয়া হয়।শুক্রবারের অভিযানে প্রায় দু হাজার রাবার গাছ সহ সুপারি গাছ কেটে অনুমানিক পঁচিশ বিঘা সরকারি জমি বেদখল মুক্ত করা হয়।