রাজ্যের আটটি জেলাতে ওয়াইল্ড লাইফ ফেস্টিভেল আয়োজন করতে ঘোষণা
দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব । তাছাড়া তেলিয়ামুড়াকে ওয়াইল্ডলাইফ ক্যাপিটাল হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। রবিবার হর্নবিল উৎসব এর উদ্বোধন করেন এ কথা জানান বিধানসভার মুখ্য সচেতক কল্যাণী রায়।
প্রতিবছরের ন্যায় এবার ও হতাইকতর ইকো পার্কে অনুষ্ঠিত হলো হর্নবিল উৎসব। প্রদীপ জ্বেলে হর্নবিল উৎসব এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বিধানসভার মুখ্য সচেতক কল্যাণী রায়। অনুষ্ঠানে খোয়াই জেলা সভাধিপতি জয়দেব দেববর্মা বন আধিকারিক দিকে শর্মা প্রবীণ আগরওয়াল সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে শিল্পীরা ব্যাম্বো ডান্স সহ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন।
অনুষ্ঠানে উদ্বোধক এর ভাষনে কল্যাণী রায় হর্নবিল উৎসব এর গুরুত্ব সবার সামনে তুলে ধরেন।
রাজ্যের আটটি জেলাতে ওয়াইল্ড লাইফ ফেস্টিভেল আয়োজন করতে ঘোষণা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব । তাছাড়া তেলিয়ামুড়াকে ওয়াইল্ডলাইফ ক্যাপিটাল হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।রবিবার হর্নবিল উৎসব এর উদ্বোধন করেন এ কথা জানান বিধানসভার মুখ্য সচেতক কল্যাণী রায়।
খবর ২০২২ সালের রাজ্য ভিত্তিক হর্নবিল উৎসব পালনের জন্য প্রায় ১২ লক্ষ্যাধীক টাকা বরাদ্দ হয়। কিন্তু বনদপ্তরের চরম খামখেয়ালি পনার কারণে এই বিপুল অর্থের আদ্যশ্রাদ্ধ করা হয়।এদিনের এই হর্নবিল উৎসবে ভিড় জমানোর জন্য ছোট-বড় মিলিয়ে ১৯ গাড়ির ব্যবস্থা করেও মাঠে আনুমানিক ১০০ জন স্কুল ছাত্র-ছাত্রী ছাড়া তেমন আর কাউকেই দেখা যায়নি।অনুষ্ঠানের সময়সূচি -তেও ছিল চরম খামখেয়ালী পনা। এদিকে বড়মুড়া ইকোপার্ক পার্ক লাইব্রেরির ফলক উন্মোচনের সময় রাজ্য বিধানসভার মুখ্য সচেতক কল্যাণী রায় দেখতে পান পদবিতে উনার নাম এর পাশে এমএলএ লেখা হয়েছে।অথচ তিনি রাজ্য বিধানসভার মুখ্য সচেতক। বন দপ্তর কর্তৃক এই ধরনের খামখেয়ালীপনায় একপ্রকার ক্ষোভ ব্যক্ত করেন মুখ্য সচেতক কল্যাণী রায়।
এই হর্নবিল উৎসবের প্রচারে চরম খামখেয়ালিপনা থাকার কারণেই মূলত লোক সমাগম হয়নি। এমনটাই অভিমত অভিজ্ঞ মহলের । ফলস্বরূপ প্রচার খ্যাতে বিপুল অর্থ বরাদ্দ থাকলেও প্রচারে ব্যর্থতার ফল প্রকাশ হয় রবিবার। যদিও বিগত বছরগুলোতে এই হর্নবিল উৎসব -কে কেন্দ্র করে জেলার সকল অংশের মানুষজনদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ পরিলক্ষিত হত।