একেই বলে হাতে না মেরে ভাতে মারা।এক কৃষকের ৭৮টি সেগুন গাছের চাড়া কেটে দিল দুস্কৃতিকারীরা।ঘটনা শনিবারগভীর রাতের কোন এক সময়ে চড়িলাম ব্লকের আড়ালিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের খামারবাড়ি এলাকায়।এই ঘটনায় সংশ্লিষ্ট এলাকার জনমনে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ায়।
রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে দুস্কৃতিরা কৃষকদের ফসল নষ্ট করছে।এর ছায়া পড়েছে চড়িলামেও।শনিবার গভীর রাতে দুস্কৃতীরা এক অসহায় কৃষকের ৭৮টি সেগুন গাছ কেটে নষ্ট করে দেয়।ঘটনা চড়িলাম ব্লকের আড়ালিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের খামারবাড়ি এলাকায়।এই গ্রামের কৃষক শীতল সরকার দুই কানি জায়গায় ১৪/১৫ মাস আগে প্রায় ২৫ হাজার টাকা খরচ করে ১২৫টির মত সেগুন গাছের চাড়া লাগান।শনিবার গভীর রাতের কোন এক সময়ে দুস্কৃতীরা শীতল সরকারের সেগুন বাগানে প্রবেশ করে ৭৮ টি গাছের চাড়া কেটে দেয়।রবিবার সকালে বিষয়টি জানতে পেরে বাগান মালিক তথা কৃষক শীতল সরকার বাগানে ছুটে এসে এই ঘটনা দেখতে পেয়ে চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি।তিনি জানান, কৃষিই তার একমাত্র উপার্যনের পথ।নিজের টাকা ও শ্রম দিয়ে তিনি এই সেগুন বাগানটি গড়ে তোলেন।
এই ঘটনা লোকমুখে চাউর হতেই তীব্র চাঞ্চল্য ও প্রতিক্রিয়া ছড়ায়।বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়েছে।পুলিশ তদন্ত ক্রমে যেন দুস্কৃতীদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করে এই দাবি জানান গ্রামবাসীরা।এদিকে স্হানীয় সূত্রে জানা গেছে সর্বশান্ত কৃষক শীতল সরকার এলাকায় বামপন্থী হিসেবে পরিচিত।
একেই বলে হাতে না মেরে ভাতে মারা।এক কৃষকের ৭৮টি সেগুন গাছের চাড়া কেটে দিল দুস্কৃতিকারীরা।ঘটনা শনিবারগভীর রাতের কোন এক সময়ে চড়িলাম ব্লকের আড়ালিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের খামারবাড়ি এলাকায়।এই ঘটনায় সংশ্লিষ্ট এলাকার জনমনে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ায়।
রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে দুস্কৃতিরা কৃষকদের ফসল নষ্ট করছে।এর ছায়া পড়েছে চড়িলামেও।শনিবার গভীর রাতে দুস্কৃতীরা এক অসহায় কৃষকের ৭৮টি সেগুন গাছ কেটে নষ্ট করে দেয়।ঘটনা চড়িলাম ব্লকের আড়ালিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের খামারবাড়ি এলাকায়।এই গ্রামের কৃষক শীতল সরকার দুই কানি জায়গায় ১৪/১৫ মাস আগে প্রায় ২৫ হাজার টাকা খরচ করে ১২৫টির মত সেগুন গাছের চাড়া লাগান।শনিবার গভীর রাতের কোন এক সময়ে দুস্কৃতীরা শীতল সরকারের সেগুন বাগানে প্রবেশ করে ৭৮ টি গাছের চাড়া কেটে দেয়।রবিবার সকালে বিষয়টি জানতে পেরে বাগান মালিক তথা কৃষক শীতল সরকার বাগানে ছুটে এসে এই ঘটনা দেখতে পেয়ে চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি।তিনি জানান, কৃষিই তার একমাত্র উপার্যনের পথ।নিজের টাকা ও শ্রম দিয়ে তিনি এই সেগুন বাগানটি গড়ে তোলেন।
এই ঘটনা লোকমুখে চাউর হতেই তীব্র চাঞ্চল্য ও প্রতিক্রিয়া ছড়ায়।বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়েছে।পুলিশ তদন্ত ক্রমে যেন দুস্কৃতীদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করে এই দাবি জানান গ্রামবাসীরা।এদিকে স্হানীয় সূত্রে জানা গেছে সর্বশান্ত কৃষক শীতল সরকার এলাকায় বামপন্থী হিসেবে পরিচিত।