অন্যান্য দিনের মতোই রাজধানীর সংলগ্ন সেকেরকোট বাজারের ব্যবসায়ীরা শুক্রবার রাতে ব্যবসা শেষে যার যার দোকানপাট বন্ধ করে বাড়ি চলে যান। কিন্তু গভীর রাতে বাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে ।মুহূর্তের মধ্যেই বাজারের চারটি দোকানে আগুনের লেলিহান শিখা ছড়িয়ে পড়ে।
খবর পেয়ে ছুটে আসে দমকল বাহিনী এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।কিন্তু এর আগেই বাজারের চারটি দোকান সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে যায়। এ বিধংসী অগ্নিকাণ্ডে সেকেরকোট বাজারের সেক্রেটারি হরেন্দ্র দাসের দোকান জ্বলে পুড়ে ছাই হয়ে যায় ।সংবাদ মাধ্যমের সামনে আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে তিনি জানান,শর্ট সার্কিট কিংবা অন্যভাবে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে নি ।শুনে নিন উনার বক্তব্য।
তিনি জানান এই অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেশ কয়েক লক্ষ টাকা । তিনি পুনরায় বলেন নাশকতা মূলক ভাবে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।
তবে সেকের কোট বাজার কমিটি সেক্রেটারি এদিন সরাসরি ভাবে সংশ্লিষ্ট অগ্নিকাণ্ডের পেছনে নাশকতামূলক কারণ রয়েছে বলে যে অভিযোগ করলেন ,এতে করে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে ।বাজার সেক্রেটারির এই অভিযোগ যদি সত্যি হয় ,তাহলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে কে বা কাহারা এই নাশকতামূলক কাজের পেছনে জড়িত ?তবে অনেকের মতে সঠিক পুলিশি তদন্ত তদন্তেই বেরিয়ে আসতে পারে এই অগ্নিকাণ্ডের মূল রহস্য| এখন দেখার পুলিশ সেকেরকোট বাজার সেক্রেটারি হরেন্দ্র দাসের অভিযোগকে ভিত্তি করে সংশ্লিষ্ট অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার রহস্য উন্মোচনে কি ভূমিকা গ্রহণ করে।