পানীয় জলের তীব্র সঙ্কট তীর্থমনি রিয়াং পাড়ায়। অটল জলধারা এই গ্রামে এখনও পৌঁছেনি। তাই ছড়ার নোংরা জল পান করতে হচ্ছে গিরিবাসীদের। ফলস্বরূপ জল বাহিত রোগে ভুগতে হচ্ছে জনজাতিদের।
হোক বাম-রাম কিংবা বোবাগ্ৰার সরকার যে-কোন আমলেই হোক না কেন উপজাতি অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে গিরিবাসীদের পানীয় জলের সমস্যা নিরসনে একেবারেই ব্যর্থ তারা। বংশ-পরম্পরা অভিশাপের মতো হয়ে দাঁড়িয়েছে তাদের এই পানীয় জলের সংকট। যে কোন আমলই হোক না কেন তাদের এই পানীয় জলের সমস্যা নিরসনে ব্যর্থ এ.ডি.সি প্রশাসন’। এই পরিস্থিতি মুঙ্গিয়াকামী আর.ডি ব্লকের অধীনে তীর্থমনি পাড়া এলাকায়।
জানা যায়, এ.ডি.সি প্রশাসনের বদান্যতায় অটল জলধারা প্রকল্প’টি তীর্থমনি রিয়াং পাড়া এলাকায় আজও বাস্তবে পরিণত হলো না। অথচ জনজাতি এলাকায় জলসঙ্কট দূরীকরণের জন্য কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকার দেদার অর্থ রাশিপ্রদান করছে এ.ডি.সি প্রশাসনকে। আদৌ এলাকাবাসী জানেন না তাদের এই বংশ-পরম্পরা অভিশাপের মতো হয়ে দাঁড়ানো জল সংকট কবে নাগাদ মোচন হবে। মুঙ্গিয়াকামী আর.ডি ব্লকের অধীনে এই তীর্থমনি রিয়াং পাড়ায় ৪০ থেকে ৪৫ টি পরিবারের বসবাস। ওই সব পরিবারের মানুষজন গুলো জলতেষ্টা নিবারণের জন্য নির্ভর থাকতে হচ্ছে ছড়ার অপরিশোধিত জলের উপর। যার ফলে এলাকাবাসীর মধ্যে বিভিন্ন জলবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব প্রায়শই দেখা দেয় বলে অভিযোগ। বাড়ির ছোট কিংবা বড় সকলকেই পাহাড়ের জঙ্গলাকীর্ণ আঁকা বাঁকা পথ বেয়ে জল সংগ্রহ করতে হচ্ছে এই অভিযোগ স্থানীয়দের।
এফভিও/ বিষয়টি এলাকার নাগরিকরা বিডিও কে জানিয়েছেন। বিডিও পানীয় জলের সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ নেবেন বললেও বাস্তবে কিন্তু সঙ্কট থেকেই যাচ্ছে।
נערות ליווי במרכז
April 17, 2022 at 11:16 am
Right here is the perfect webpage for everyone who would like to understand this topic. You understand a whole lot its almost tough to argue with you (not that I really will need toÖHaHa). You certainly put a fresh spin on a subject that has been discussed for a long time. Wonderful stuff, just excellent!