Connect with us
Your site title

News Tripura

মুহূর্তের মধ্যে ধনী কিংবা নিঃস্ব হতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন রাজধানী স্থিত জয়পুরের উত্তমের সঙ্গে।

Published

on

মুহূর্তের মধ্যে ধনী কিংবা নিঃস্ব হতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন রাজধানী স্থিত জয়পুরের উত্তমের সঙ্গে। কেন না সেই একমাত্র জানে মুহূর্তের মধ্যে কিভাবে ধনী হওয়া যায় অথবা নিঃস্ব।

বিষয়টি স্পষ্ট করে বলে দেওয়া দরকার, তাই তো দর্শক বন্ধুরা। তাই না। এ আবার কেমন কথা মুহূর্তে ধনী কিংবা নিঃস্ব হওয়া যায়। হ্যা এটা একমাত্র সম্ভব এন্ডিং খেলার মাধ্যমে। যা ই জানে এই এন্ডিং খেলার মাস্টার মাইন্ড উত্তম। দেখুন এই মাস্টার মাউন্ডকে। এমবিএনস।। শিব রাত্রির পুণ্য দিনে বর্ডার সংলগ্ন মহাবীর ক্লাবের পাশে এই জুয়ার ঠেক বসিয়েছে উত্তমের সাগরেদরা। যার প্রচলিত নাম ঝান্ডা মুন্ডা। মুহূর্তের মধ্যেই সব কিছু। এই ঠেক চালানোর দায়িত্বে উত্তমের ভাই সমীর ও তার সঙ্গী জালাল মিয়া। দারুন। বড় ভাই জুয়ার মাস্টার মাইন্ড তো মধ্যম ভাই সমীর এই ঠেকের পরিচালক। জমিয়ে হলো এদিন ঝান্ডা মুন্ডার আসর। দেখে নিন দর্শক বন্ধুরা আপনারা ও জুয়ার আসরের চিত্র গুলো। এমবিএনস।। বটতলা ফাঁড়ির কিছুটা দূরেই এই চিত্র।

 

জয়পুরে কান পাতলেই শোনা যায় উত্তমের যাবতীয় সব কীর্তির কথা। ২০১৮ সালের পূর্বে বামেদের অতি ঘনিষ্ঠ ছিল এই উত্তম। লাল টুপি আর লাল পতাকা তার অহংকার ছিল। তবে যেই মাত্র রাজ্যে পরিবর্তন হলো এই উত্তমই ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরে জামা বদল করে পদ্ম শিবিরে গা ভাসিয়ে দিলো। মাধ্যম তার ভাই সমীর। এবার আর যায় কোথায়। উত্তমের দাবরানীতে তো এখন তটস্থ গোটা জয়পুর। বিগত কয়েকমাস পূর্বে চোরা পাচার কাণ্ডে যুক্ত থাকার দায়ে সীমান্তে বি এস এফের কাছে বেদম প্রহারও খেয়েছিল এই উত্তম। এরপর ও সে ক্ষান্ত নয়। প্রতিনিয়ত সে একের পর এক নেক্কার জনক কান্ড ঘটিয়েই চলেছে গোটা এলাকায়। এর মধ্যে অন্যতম সংযোজন হলো তার এই জুয়ার ঠেক। এই ঠেকে সমীরের সঙ্গে আরেক সাগরেদ হলো অভিজিৎ দত্ত। যার বাড়ি দশমী ঘাট এলাকায়। বাবা পেশায় একজন প্রাক্তন পুলিশ কর্মী। এই পরিবারের ছেলেই জুয়ার আসরের মাস্টার। বোর্ড সাজায় সে। আর হিসেব রাখে সমীর। দেখুন আপনারা এই দৃশ্য ও ।

Advertisement

 

এমবিএনস।।। উত্তমের বিরুদ্ধে অজস্র অভিযোগ রয়েছে পুলিশের কাছে। তবে হাতে নাতে তাকে ধরতে পারছে না পুলিশ। পর্দার অন্তরালে থেকেই দেদার দুনাম্বারি কাজ কারবার চালিয়ে যাচ্ছে এই উত্তম। এবার ভগবান শিবকে ও সে ছাড়লো না। শিবের মেলাতেই বসিয়ে দিল ঝান্ডা মুন্ডার আসর। কামাই দেদার। উত্তমের দুইজন সঙ্গী। একজন হলেন সুশীল যাকে এলাকার সবাই সুশিল জামাই বলে চেনেন তো আরেকজন হলো রাখাল।একটা সময় ছিল নুন আনতে কষ্ট হতো তাদের। এখন রকমারি ড্রেস, তুলো লাগানো দামি ধূমপান করতেই বেস্ত সুশীল জামাই ও রাখাল। তাদের উপর নাকি হাত রয়েছে উত্তমের।তাহলে ভাবতেই হয়, উত্তমের কি পরিমান কামাই রয়েছে। তবে বিষয়টা যদি সঠিক পথে হতো আনন্দের ছিল,কিন্তু এমন তো নয়। বাঁকা পথে অজস্র লোকেদের ধংস করে এই অর্থ কামাই করে চলেছে উত্তম, তা ও একদমই ধরা ছোঁয়ার বাইরে। প্রতাপ তার সেই একটাই, যা ছিল বিগত দিনে বামেদের সময়, দলের। এবার ও একই,পদ্ম শিবিরের দোহাই দিয়ে একের পর এক দুনাম্বারী কাজ করে চলেছে এই উত্তম। পুলিশের ভূমিকা কি হওয়া উচিত, এখন তা ভাবনার তাদেরই

Continue Reading
Advertisement
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Copyright © 2017 news vanguard | develope by : Gorilla Tech solution